শ্বেতী বা ধবল রোগ থেকে মুক্তির উপায়


দেশ বিদেশে হাজার হাজার মানুষ এ রোগে ভুগছে। এ রোগে আক্রান্ত হয়ে কেউ কেউ এক বছর থেকে দশ-পনেরো বছর পর্যন্ত বয়ে চলছেন অসুখটি। কিন্তু অনেক সময় অনেক চিকিৎসা করেও সঠিক চিকিৎসার অভাবে এবং এ বিষয়ে সঠিক জ্ঞান ও প্রয়োগের অভাবে রোগ থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছেন না। এই নিবন্ধে আমরা চেষ্টা করেছি সেই সঠিক তথ্যাদি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে, যাতে আপনারা বিষয়টি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।

 শ্বেতী রোগ আক্রান্তদের মনের কষ্ট বুঝতে পেরে তাদের সহযোগিতায় আমাদের এ ছোট্ট নিবেদন। এই প্রবন্ধের শেষের দিকে আরো কিছু রোগের কারণ ও প্রতিকারের বর্ণনা দেয়া হয়েছে। এসকল রোগ থেকে আরোগ্য লাভের নানা পন্থা সম্পর্কে বর্ণনা রয়েছে। আপনারা এ রোগ থেকে মুক্ত হন, এটাই আমাদের কামনা। 

– হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

শ্বেতী – বড় অদ্ভুত একটি রোগ, তবে ভয়াবহ নয় মোটেও! শুধুমাত্র রোগটি সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে শ্বেতী রোগীকে দেখলে আঁতকে ওঠেন অনেকেই। অনেকেই ভ্রূ কুঞ্চিত করেন ভাবনায়, ছোঁয়াচে নয়তো! একবারও কি ভেবে দেখেছেন, আপনার এই অভিব্যক্তি দেখে শ্বেতী রোগীর মনে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হয়? কেউ হয়তো অপমানিতবোধ করেন, কেউ বা পান কষ্ট!

শ্বেতী রোগের চিকিৎসা অনেক সময়সাপেক্ষ, আবার পুরোপুরি নাও সারতে পারে। তবে ধৈর্য ধরে চিকিৎসকের পরামর্শমতে দীর্ঘদিন চিকিৎসা করতে পারলে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ রোগীর এ রোগ সম্পূর্ণ ভাল হয়ে যায়।

শ্বেতীর চিকিৎসায় সেরে উঠার জন্য রোগীকে দীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয়। দেহের লোমশ অংশের চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হয় কিন্তু যেসব অংশে লোম থাকে না, যেমন আঙুল, ঠোঁট ইত্যাদির চিকিৎসায় দীর্ঘসময় লেগে যেতে পারে।  সবার ক্ষেত্রে সব চিকিৎসা পদ্ধতি একরকম ফল দেয় না।

শ্বেতী রোগের চিকিৎসা একটি সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। সাধারণত কোনো ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়া শুধু রোগের লক্ষণ দেখেই এই রোগ নির্ণয় করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মলম, ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

প্রয়োজনে রোগীর বয়স, রোগের স্থান এবং ব্যাপ্তিভেদে চিকিৎসা পদ্ধতি বাছাই করা হয়। সেক্ষেত্রে এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায়  Recap ক্রিম, Vitiligo Natural, Vitiligo Natural Harbs সহ ডাক্তার নির্দেশনামতে আরো কিছু ঔষধ সেবন করতে হয়।

তবে যাদের ২/৪ থেকে ৫-১০ বছর যাবত এ রোগটি শরীরে বাসা বেঁধে আছে তাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ মতো কমপক্ষে এক বছর থেকে দু’বছর ধরে  এ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হয়। এতে ধৈর্য হরালে চলবে না। রীতিমতো ঔষধ সেবন করতে হয়, যাতে শরীরে পর্যাপ্ত মেলানিন উৎপন্ন হয়ে শ্বেতী আক্রান্ত স্থানে পূর্বের মতো ত্বকের বর্ণ ধারণ করতে পারে।

এ রোগ হলে প্রাথমিক অবস্থায় ৩টি Recap ক্রিম, Vitiligo Natural ও Antiligo ক্যাপসুল খেলে শরীরে মেলানিন উৎপন্য হতে শুরু করে এবং আক্রান্ত স্থান ক্রমে কমে শরীরের অন্যান্য স্থানের মতোই সুন্দর হয়ে উঠে এবং শ্বেতী রোগের পরিসমাপ্তি ঘটে। সেই সাথে ভবিষ্যতে আবার যাতে শ্বেতী আক্রান্ত না হতে হয় সেজন্য ডাক্তারের নির্দেশমতো চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। ফলে পরবর্তীতে এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা আর থাকে না।

যাদের শ্বেতী রোগ আছে তারা এ চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন৷ এটা একটা ভাল মানের চিকিৎসা সেবা।

কারো কারো শ্বেতীরোগ চিকিৎসায় ভালো হতে একটু সময় লাগে।কারো কারো এক বছর বা দেড়-দুই বছরও সময় লাগে। কারো কারো কম সময়ে ভাল হয়। তবে শ্বেতীরোগের পরিমানের উপর সময় কম বা বেশী লাগে। তাই নিরাশ না হয়ে চিকিৎসা সেবা নিলে ভাল ফল পাবেন।

বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের নিরলস সাধনায় অনেকটা নিরাময়যোগ্য ওষুধের আবিষ্কার হয়েছে। কীভাবে বুঝবেন শ্বেতী হয়েছে? এই রোগে আক্রান্ত রোগীর চামড়া সাদা হয়ে যায়। এতে সর্বপ্রথম সাদা বিন্দুর দাগ পড়ে এবং ধীরে ধীরে অধিক স্থানজুড়ে সাদা হয়ে পড়ে।

প্রাথমিক পর্যায় হলে সম্প্রতি আবিষ্কৃত Recap নামের ঔষধ ব্যবহারে এর সফল চিকিৎসা আছে।  সেই সাথে Vitiligo Natural এবং Antiligo খেতে হবে। এটি শ্বেতী রোগের মহৌষধ। এতে মেলানিন সৃষ্টি হয় এবং ত্বকের বর্ণ স্বাভাবিক পর্যায়ে আনতে সহায়তা করে।

রোগের বয়স দীর্ঘ বা ক্রনিক হলে দীর্ঘদিন ওষুধ সেবন করতে হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসক ও রোগী দু’জনকে ধৈর্যের পরিচয় দিতে হয়। কারণ শ্বেতী একটি জটিল রোগ। এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে ধৈয্যের পরিচয় দিতে হয়।

যাদের এ রোগটি শুরুর সাথে সাথেই চিকিৎসা শুরু করা যায় অর্থাৎ ঔষধ প্রয়োগ করা যায় এবং নিম্নে বর্ণিত খাবার বিধি-নিষেধের বিষয়ে সচেতন হওয়া যায়। তাদের এ রোগ সহজেই নির্মূল হয়।

আর এ রোগটি দু’তিন বছর যারা লালন পালন করছেন। খাবার দাবার বিধি-নিষেধমতো গ্রহণ করছেন না, ঔষধ প্রয়োগ করছেন না তাদের সুস্থ হতে তিন, চার বা ছয়মাস এমনকি দু’এক বছর সময় লাগতে পারে। তবে ঔষধ প্রয়োগের বিষয়ে ধৈর্য হারাবেন না। ঔষধ ব্যবহার করতে হবে এবং খাবার-দাবারের বিষয়ে নিম্নে বর্ণিত বিধি নিষেধগুলো মেনে চলতে দ্রুত এ রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়।

করণীয় :

কোষ্ঠকাঠিন্য দোষ থাকলে দূর করতে হবে। দুধ, ছানা, মাখন, স্নেহজাতীয়, ফলের রস ও অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য বেশি বেশি খাবেন। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ভালো।

যা বেশি বেশি খাবেন :

খুরমা খেজুর, সবুজ মটরশুটি, শালগম, পালং শাক, এপ্রিকট, মেথি, ডুমুর, সবুজ শাকশবজি, আম, পেয়াজ, পেস্তা, আলু, পিউর ঘি, মুলা, লাল মরিচ, শাকসবজি, আখরোট, গম

যা একদম খাবেন না :

জাম, অরেঞ্জ, ব্লু বেরিজ, অ্যালকোহল, মাখন, কাজুবাদাম, চকোলেট, সামুদ্রিক মাছ, রসুন, আঙ্গুর, পেয়ারা, লেবু, সামুদ্রিক তৈলজাত খাবার, পেপে, নাশপাতি, বরই, গরুর গোস্ত,  সোডা জাতীয় যে কোনো কোমল পানীয় (যেমন পেপসি, কোকাকোলা, সেভেন আপ ইত্যাদি) , টমেটো, তরমুজ। ধূমপান, এলকোহল সেবন, উগ্রমশলাযুক্ত খাবার বর্জনীয়।

Vitiligo খাবার ও পথ্য
পথ্য সীমাবদ্ধতা Vitiligo ও ধবল রোগীদের মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। Vitiligo ও ধবল চিকিৎসার সঠিক নিরাময়ের জন্য খাদ্য সীমাবদ্ধতা প্রয়োজন। খাদ্য ছাড়াও নিচে উল্লিখিত সীমাবদ্ধতা Vitiligo মধ্যে বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

পথ্য সম্পর্কিত  :

দই, তেঁতুল, কাঁচা টমেটো, কাঁচা পেঁয়াজ, কাঁচা রসুন, বেগুন, পেঁপে, কাঁচা মরিচ, আচার, সাইট্রাস ফল ও সাইট্রাস ফল আইটেম / কমলালেবু যেমন রস, লেবুর এমনকি আঙ্গুর কঠোরভাবে সীমিত হয়।

মাছ ও লাল মাংস এছাড়াও বর্জন করা উচিত। তৈলাক্ত / মসলাযুক্ত খাদ্য বর্জ ন করতে হবে। অ নিরামিষ খাবার খাওয়ার নত হবে। দুধ ও দুধ পণ্য ভোজন না করা (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নয়)। এক আমলার (ভিটামিন সি সমৃদ্ধ উৎস বৈঁচি) ধারণকারী ওষুধ গ্রহণ করা উচিত নয়।

সোডা দ্বি carb, সঞ্চিত চুকা জিনিষ, জাঙ্ক ফুড, কলাই খাবার বা পানীয়, চকলেট, কফি বা কোকো পণ্য তৈরি কোন ভক্ষণযোগ্য নিয়মিত গ্রহণ করা উচিত নয়।

লাইফস্টাইল সম্পর্কিত :

টাইট ফিটিং, যা ত্বকে দাগ দিতে, মত স্থিতিস্থাপক অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে যা ত্বক রক্তসংবহন সমস্যার সৃষ্টি করে। প্রারম্ভিক, চুলকানি অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে। কোন আঘাত নতুন প্যাচ বৃদ্ধি দিতে হবে। প্লাস্টিক ও রাবার পরিধান এড়িয়ে চলা উচিত। প্লাস্টিক অলঙ্কার, Bindi বা ত্বকে কোন স্টিকার এড়িয়ে চলা উচিত।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : 01742-057854

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ইমো/হোয়াটস অ্যাপ : 01762-240650

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

Vitiligo রোগীদের জন্য ডায়েট চার্ট:
সাইট্রাস ফল অ্যাসকরবিক অ্যাসিড মেলানিন চর্মাদির স্বাভাবিক রং কমাতে থাকে। সুতরাং vitiligo রোগীদের সাইট্রাস খাবার নিতে সীমাবদ্ধ. অ নিরামিষ খাদ্য রয়েছে যেমন তারা রঙ্গক কোষ ও প্রাণিজ আমিষের একটি বিদেশী শরীরের হিসাবে কাজ repigmentation হার কমাতে পারে এড়ানো হবে. এটা দুধ প্রোটিন repigmentation হার হ্রাস হতে পারে যেমন কতক এমনকি দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের এড়াতে উত্তম. ছোলা (কালো / লাল গ্রাম বা desichana), সবুজ শাক এবং লাল মূলা, বিটরুট, গাজর এবং ব্ল্যাক ডেট গ্রহণ করা যেতে পারে. এই একটি সাদা প্যাচ এর কভারেজ সহায়ক.

অনুগ্রহ করে লক্ষ্য করুন যে, এই খাদ্য নিষেধাজ্ঞা বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক কারণে এবং vitiligo সম্পর্ক আমাদের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে করা হয়. এই খাদ্য নিষেধাজ্ঞা না শুধুমাত্র আমাদের চিকিৎসার চাহিদা আছে কিন্তু এটা কোনো ব্যক্তি Vitiligo বা ধবল ভুগছেন হয় recommanded এর. খাদ্যের restrcions রভায়ব Ayurhealthline বিরোধী Vitiligo চিকিত্সা সঙ্গে ভালো হতে হবে।

অর্থাৎ নিষেধকৃত খাবারগুলো খেলে আপনার ত্বকে মেলানিন সৃষ্টিতে বাধাগ্রস্ত হবে। ফলে সহসাই আপনার রোগটি ভালো হবে না। তাই চেষ্টা করতে হবে এসব খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে। ওপরে বর্ণিত বিষয়গুলো মেনে চললে এ রোগ চলে যাবে চিরতরে। এটি  একটি যুগান্তকারী ঔষধ।

এটা প্রাথমিক চিকিৎসা। এ চিকিৎসার পর আপনার রোগের ধরণ অনুসারে আরো কয়েকটি কোর্স ঔষধ ব্যবহার করতে হতে পারে। প্রয়োজন হলে আরো ১০ থেকে ১৫টি রিক্যাপ ও Vitiligo Natural ব্যবহার ও পর্যাপ্ত ঔষধ বছরখানেক ধরে খেতে হবে। যাতে সারাজীবন আর এই অসুখ আপনাকে আক্রান্ত করতে না পারে।

প্রাথমিক অবস্থায় রোগটি হলে দু’তিন মাস চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায়। তবে যাদের দু’তিন বছর বা তারও বেশি সময় ধরে শ্বেতী, তাদেরকে ৩ থেকে ৬ মাস এমনকি ২-৩ বছর পর্যন্ত এ চিকিৎসা গ্রহণ করতে হয়।

Recap সাবধানে ক্রিম প্রয়োগ এবং নাক, মুখ, চোখ সঙ্গে যোগাযোগ এড়ানো নিশ্চিত করুন। দৈনন্দিন (সকাল ও সন্ধ্যা) শরীরের আক্রান্ত এলাকায় Recap ব্যবহার করুন।

Recap ব্যবহার করার পদ্ধতি
Recap একটি সাময়িক মলম বা ক্রিম এবং আক্রান্ত ত্বক এলাকায় বাহ্যিকভাবে প্রয়োগ করা হয়। এই চিকিৎসা ব্যবহার করে পরে হাত ধোয়া নিশ্চিত করুন। একটি পাতলা স্তর প্রয়োগ এবং আলতো করে ঘষে পর্যন্ত এটা চামড়ার মধ্যে প্রয়োগ করুন।

এছাড়াও Recap ব্যবহারের আগে সকাল বেলা প্যাকেটের ভেতর দেয়া নির্দেশিত অতিরিক্ত একটি মিশ্রণ ব্যবহার করলে সুফল পাবেন গায়ের বর্ণ আগের মতো ফিরে পাবেন এবং শ্বেতী রোগ চলে যাবে ক্রমে ক্রমে।

শ্বেতি শরীরের কোন অংশে হয় :

মুখমণ্ডল, কনুই, বক্ষদেশ এসব জায়গাতেই প্রথমে শ্বেতী হতে শুরু করে। কখনো কখনো শ্বেতী চোখের পাশ দিয়ে, নাকের দুপাশে বা ঠোঁটের কোণ বা উপর দিয়েও শুরু হয়। কিছু ক্ষেত্রে শ্বেতী খুব একটা ছড়ায় না, একটা বিশেষ জায়গাতেই থাকে। আবার কখনো এমনভাবে মুখে, বুকে, হাতে, পায়ে ছড়িয়ে পড়ে যে বোঝাই না এক সময় গায়ের রং আসলে কী ছিল! দ্বিতীয় ধরনের শ্বেতীর দাগই মানুষকে শ্রীহীন করে তোলে।

কোন বয়সে হয় :

সদ্যোজাত শিশুর শ্বেতী একেবারেই ধরা পড়ে না। ৫০ শতাংশ শ্বেতী ধরা পড়ে বয়স বছর দশেক হলে। বাকিদের শ্বেতী হয় বয়স দশ বছর পার হয়ে জীবনের যেকোনো সময়ে।

চিকিৎসা :

ছোট আকৃতির শ্বেতী মলম বা ওষুধে সেরে যেতে পারে। Recap মলম লাগানো বা Vitiligo Natural ওষুধ সেবনের পাশাপাশি ডাক্তার নির্দেশিত অন্যান্য ঔষধ প্রতিনিয়ত মালিশ করতে হবে শ্বেতী-আক্রান্ত স্থানে। বড় আকারের শ্বেতী হলে Recape মলম আর Vitiligo Natural ওষুধে কাজ হতে প্রায় ২ বছরও লাগতে পারে।

ওষুধপর্বে কাজ না হলে এর পরে রয়েছে অপারেশন পর্ব। শ্বেতী চিকিত্‍সায় অপারেশনের নাম পাঞ্চ গ্রাফটিং। এ চিকিত্‍সা স্থিতিশীল শ্বেতী সারাতে করা হয়। অর্থাৎ যে শ্বেতী বছর দুয়েক মোটামুটি একই জায়গায় অবস্থান করে সেটাই স্থিতিশীল শ্বেতী।

লক্ষ্য করুন :

– যত অল্প বয়সে শ্বেতীর চিকিত্‍সা করা যায় তত ভালো।
– শরীরের যেকোনো জায়গায় সাদা দাগ দেখা দিলে দ্রুত চিকিত্‍সকের সাথে যোগাযোগ করুন।
– ডায়াবেটিস, হাইপার থাইরয়েড – এসব যাদের আছে তাদের শ্বেতী হবার প্রবণতা বেশি থাকে।

শ্বেতি রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং অধ্যাপক ডা. রাশেদ মোহাম্মদ খান।

কারণ: ম্যালাসেজিয়া ফারফার নামক এক ধরনের ছত্রাক শ্বেতি রোগের কারণ। শরীরের যে কোনে স্থানেই এই ছত্রাকের আক্রমণ হতে পারে। তবে সাধারণত মুখ, বুক, পিঠ, হাতে ও পায়ে এর সংক্রমন বেশি দেখা যায়।

ছত্রাক আক্রান্ত স্থানে তৈরি করে ‘অ্যাজালাইক অ্যাসিড’, যা ত্বকের রং নির্ধারক উপাদান ‘পিগমেন্ট’ খেয়ে ফেলে। ফলে ওই স্থানটি সাদা বর্ণ ধারণ করে। ত্বকের এই রং পরিবর্তন হওয়াকে ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় ‘পিটেরেসিস ভার্সিকালার’। বিবর্ণ হওয়ার পাশাপাশি চুলকানিও থাকতে পারে।

তবে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে জন্মগতভাবে যাদের শ্বেতি রোগ রয়েছে তাদেরটা ভালো হয় না।

সতর্কতা:

তবে দীর্ঘসময় ত্বক ভেজা থাকলে শ্বেতি ফিরে আসতে পারে। স্যাঁতসেঁতে পরিবেশও শ্বেতির একটি কারণ। এজন্য ঘামে ভেজা কাপড় বেশিক্ষণ পরে থাকা যাবে না। বাইরে থেকে এসে কাপড় খুলে বাতাসে মেলে দিতে হবে।

যারা দীর্ঘসময় পানি নিয়ে কাজ করেন, বিশেষ করে গৃহিনীরা কাজ শেষে হাত মুছে ফেলা উচিৎ। হাতের ও পায়ের আঙুলের ফাঁকগুলো যাতে ভেজা না থাকে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।


যৌন সমস্যার অব্যর্থ ঔষধ Night king

যৌন সমস্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এ সবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে।

পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারণগুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এ সমস্ত সমস্যা সমাধানে এবং বেশি সময় ধরে যৌন মিলন করতে আপনি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন একটি ঔষধ সেবন করতে পারেন। যা আমেরিকায় তৈরি ভেষজ ফরমূলায় তৈরি ঔষধ। ঔষধটির মূল্য : ১৩৫0/- টাকা

নারী ও পুরুষের যৌন সমস্যার বিস্তারিত সমাধান পেতে যোগাযোগ করুন হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)-এর সাথে এই নাম্বারে : 01762240650

বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দেহের কোলেস্টোরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচচ রক্তচাপ হৃাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে।

নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে দারুণভাবে কাজ করে।

চিকিৎসা :

যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তা হলে অবশ্যই ওই রোগের চিকিৎসা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্য কিছু ওষুধ ব্যবহার করা হয়।

এ ঔষধে একজন নারী কিংবা এক পুরুষের সঙ্গে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে বেশি সময় দেওয়া যায় এবং মিলনে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারণ, এতে পেনিসে রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং পেনিসকে দীর্ঘক্ষণ শক্ত ও মজুবত রাখে।

উপরে বর্নিত ‘নাইট কিং’ ব্যবহারে আপনার সকল প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান হবে। যাদের সহবাসের আগে বা যে কোনো সময় হাঁটা চলা করার সময় সেক্স বের হয়ে যায়। সহবাসের আগে আপনার পেনিস নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এই সকল সমস্যায় ‘নাইট কিং’ বেশ কাজ করে। এটি ব্যবহারে পেনিস খুব দ্রুত উত্থান ঘটে। সেক্সুয়াল সমস্যা সমস্যা দূর করে। অনেকে হস্তমৈথুন করতে করতে আপনার পেনিসকে নিস্তেজ করে ফেলেছেন। ‘নাইট কিং’ ব্যবহারে তা আবার আগের মতোই সবল ও সুদৃঢ় হবে।

এছাড়াও রয়েছে নাইট কিং গোল্ড। এটি আপনার যৌন সমস্যার সমাধনে একশ’ভাগ কাজ করবে।

নিয়মিত মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেওয়া-নেওয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।

লক্ষণ ভেদে ওষুধগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে পাঠক একটি বিষয় মনে রাখবেন যে কোনো যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে চিকিৎসায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে আজই একজন ভালো চিকিৎসকের কাছে আসুন।

সম্প্রতি আবিষ্কৃত ঔষধ

পুরুষ ও নারীর জন্যে উপরোক্ত সমস্যা সমাধানে খুব ভালো ঔষধ নাইট কিং। এটি পুরুষ ও নারীর সেক্স বাড়ায় এবং লিঙ্গ উত্থানে খুব সহজেই সাড়া দেয় এবং বেশিক্ষণ স্ত্রী সহবাসে সহযোগিতা করে।

এই ওষুধ সেবনে আপনার লিঙ্গ অনেকক্ষণ শক্ত ও দৃঢ় থাকবে। আপনি অনেকবার যৌনকাজ করতে পারবেন।


মুখের কালো দাগ ও ত্বকের মেছতার দাগ চিরতরে দূর করুন

ত্বকের যে সম্যসাগুলো সবচেয়ে মারাতœক এবং বিরক্তিকর তার মধ্যে মেছতা অন্যতম। মুখে কালো বা বাদামী রঙের যে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে তাকে মেছতা বলা হয়। প্রায় সব বয়সী নারীদের ত্বকে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। মুখের অনাকাক্সিক্ষত দাগ ও এই মেছতা দূর করার জন্য লেজার ট্রিটমেন্টও করানো হয়। অনেকের ত্বকে এইগুলো কাজ করে থাকে, আবার অনেকের ত্বকে এইগুলো কাজ না করে ত্বকের ক্ষতি হয়ে থাকে।  সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত Meladerm Liquid ব্যবহারে মুখ ও ত্বকের মেছতা ও কালো দাগ দূর করা সম্ভব মাত্র এক সপ্তাহে।

এতে
১. মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
২. কালো দাগ দূর করে।
৩. ত্বকের সমস্যা দূর করে।
৪. শুকনো ভাব চলে যায়।
৫. মেছতার দাগ দূর হয়ে ত্বক লাবণ্যময় ও সুন্দর হয়ে ওঠে।

মেছতার কারণ
১। মেছতার প্রধান এবং মূল কারণ হলো সূর্যের আলো। কোনো প্রতিরক্ষা ছাড়াই অতিরিক্ত সূর্যের আলোতে গেলে এটি হতে পারে।

২। জন্ম নিয়ন্ত্রের পিল খেলে

৩। থাইরয়েড সমস্যা

৪। হরমোনের তারতম্য

৫। বংশগত কারণে

৬। ত্বক নিয়মিত ভালভাবে পরিষ্কার না করলে

৭। অতিরিক্ত চিন্তা, কাজের চাপ, কম ঘুম ইত্যাদি।

এই সকল কারণে সাধারণত মেছতা হয়ে থাকে। এছাড়া আরোও অনেকে কারণে মেছতা হতে পারে।

Meladerm Liquid  ব্যবহার করে অনায়াসেই এই দাগ দূর করা সম্ভব।

ব্যবহার বিধি :
হাতের সাহায্যে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কটন বা তুলো দিয়ে ঔষধটি কালো দাগ বা মেছতার দাগের ওপর মালিশ করতে হবে। ১৫-২০ মিনিট পর যখন তা শুকিয়ে যাবে তখন ধুয়ে ফেলতে হবে। প্রতিদিন সকাল ও বিকেলে এটি প্রয়োগ করতে হবে।

Meladerm Liquid প্রায়ই ব্যবহারের ৩ মাসের মধ্যে প্রাথমিক ফলাফল প্রদান করে, তবে, পুরো ফলাফল সাধারণত ৫-৬ মাস লেগে এবং ব্যক্তির নির্দিষ্ট ত্বক দেহতত্ব এবং অবস্থার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে।

Meladerm Liquid পাওয়া যাবে অর্ডার করলে। মূল্য- ৮৫০.00 টাকা

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন : +88 01762240650

ফেইসবুক পেজ : web.facebook.com/ibnsinahealthcare

অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন : IBN SINA HEALTH CARE,

Hazigonj. Chandpur.

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com


ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসা

ডায়াবেটিস (Diabetes) শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ Diabainein থেকে ।

সর্বপ্রথম ১৪২৫ সালে Thomas Willis ডায়াবেটিস মেলিচীস সম্পর্কে মেডিক্যাল বইতে লেখেন। ১৭৭৬ সালে Mathew Dobson মূত্র এবং রক্তে সুগার খুজে পান। সুত্রঃ +++ (D)#3 = Diet, Drug and Discipline এই তিনটি শব্দ মনে রাখলেই আপনি প্রাথমিক পর্যায়ের ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা পেতে পারেন – তার পর ও সারা পৃথিবীতে ৩০ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বা আগামিতে প্রতি ৩/১ পরিবারে একজন রোগী থাকবেন । সে জন্য সকলের ভাল অভিজ্ঞতা থাকা অবশ্যই দরকার। জেনে নিন কোন ঔষধ ব্যবহারে সহজেই এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

বর্তমানে অনেকেই ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসার ব্যাপারে বেশ আগ্রহী থাকেন। রোগীদের এ আগ্রহের কারণেই সারাবিশ্বেই এ রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসার নানা ঔষধ ব্যাপকভাবে বিক্রি হচ্ছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আমি আপনাদের কিছু প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি ঔষধের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি যেগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে এবং যেগুলোর কার্যকারিতা গবেষণাগারেও প্রমাণিত হয়েছে এবং বিভিন্ন জার্নালেও তা প্রকাশিত হয়েছে।

গ্লুকো কেয়ার 

দেহে বাড়তি ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত কার্বহাইড্রেডযুক্ত খাদ্যাভাসের কারণে রক্তে সুগারের মাত্রা অত্যাধিক বেড়ে যায়। ফলে ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের সৃষ্টি হয়। গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে রক্তে সুগারের মাত্রা, কলেস্টরেল ও ট্রাইগ্লিসারিড এর মাত্রাও ক্রমশ নিয়ন্ত্রণে ফিরে আসবে।  গ্লুকো কেয়ার-এ রয়েছে উৎকৃষ্টমানের আইসোলেটেড সয়া প্রোটিনের অংশ আইসোফ্লোভিন ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধে অব্যর্থ প্রমানিত এরূপ কয়েকটি দেশীয় পুষ্টি উপাদান।

গ্লুকো কেয়ার নিয়মিত সেবনে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে একশ’ভাগ নিরাপদ পুষ্টি খাদ্যরূপে প্রমাণিত হয়েছে।

সেবন বিধি : এক চা চামচ চূর্ণ কুসুম কুসুম গরম পানির সাথে সেব্য দিনে ২বার।

ঔষধটির মূল্য : ৫৫0.00 টাকা

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

 

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন : +88 01762240650

ফেইসবুক পেজ : web.facebook.com/ibnsinahealthcare

অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন : IBN SINA HEALTH CARE,

Hazigonj. Chandpur.

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

 বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এন্টিডায়াবেটিস এই গাছটির পাতার দ্বারা তৈরি ওষধগুলো  সেবনে ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ সহনীয় মাত্রায় আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। এ ঔষধ প্রতিদিন খালিপেটে সেবনে শুধু সুগার এবং কলস্টেরল নিয়ন্ত্রণই করে না, তরতাজা রাখে কিডনি, লিভার এবং নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাডপ্রেশার। এছাড়া সুগার স্বাভাবিকমাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লামিয়ার বিপদ থেকেও রক্ষা করে এবং শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।

যাদের ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেশার এবং কলস্টেরল সমস্যা আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালিপেটে গ্লুকো কেয়ার সেবন করতে

হবে।


সয়া প্রোটিন  :  

 বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে প্রস্তুতকৃত একটি সুষম পুষ্টি খাদ্য। যাতে রয়েছে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকার আদর্শ স্ট্যান্ডার্ড

অনুযায়ী পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক প্রোটিন, অতি কম পরিমাণে কার্বহাইড্রেড, নিত্য প্রয়োজনীয় সাত প্রকার মিনারেলস, নয় প্রকার ভিটামিন ও ফাইবার-এ সমৃদ্ধ।

পরিবর্তিত খাদ্য হিসেবে নিয়মিত সেবনে দেহের বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিশ্চিত ও নিরাপদভাবে কার্যকরী।

তদুপরি দেহের বাড়তি চর্বি/কোলস্টেরল এবং রক্তে বাড়তি সুগারের মাত্রা দ্রুত কমিয়ে স্বাভাবিক করে। করোনারী শিরার ব্লকেজ ও হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস, মাইগ্রেন, টিউমার/ক্যানসারসহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকি অধিকাংশ ক্ষেত্রে কমিয়ে দেয়।


কার্ডিওমেট : সহজেই দূর করুন হার্টের ব্লকেজ

হার্ট অ্যাটাক! বাঁচতে হলে জানতে হবে

মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (Myocardial infarction), সংক্ষেপে এম-আই (MI) বা একিউট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (acute myocardial infarction), সংক্ষেপে এ-এম-আই (AMI) সাধারণ মানুষের কাছে হার্ট অ্যাটাক নামে পরিচিত।

করোনারি আর্টারি বা হৃৎপিণ্ডে রক্তসরবরাহকারী ধমনীতে কোলেস্টেরল, ফ্যাটি অ্যাসিড বা শ্বেত রক্তকণিকা জমে ব্লকেজ বা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করলে হৃৎপিণ্ডে স্বাভাবিকভাবে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। হৃৎপিণ্ডে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক হয়।

কারণ : সময়ের সাথে সাথে হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে বিভিন্ন পদার্থ জমতে থাকে যাকে প্লাক বলা হয় এবং এর কারণে ধমনী সরু হয়ে যায়। এ সমস্যাকে বলা হয় করোনারি আর্টারি ডিজিজ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে করোনারি আর্টারি ডিজিজের কারণে হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকে।

হার্ট অ্যাটাক তখনই হয় যখন এই প্লাক ফেটে যায় এবং কোলেস্টেরল ও অন্যান্য বিষাক্ত পদার্থ রক্তের সাথে মিশে যায়। ধমনীর যে স্থানে প্লাক ফেটে যায় তখন ঐ স্থানে নতুন করে রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে এবং এটি আকারে বড় হয়ে গেলে পুরোপুরিভাবে হৃৎপিণ্ডে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।

আবার ধমনীর অস্বাভাবিক ও দ্রুত সংকোচন-প্রসারনের জন্যও হৃৎপিণ্ডে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তামাক ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য ব্যবহারের কারণে এই সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও কোনো কারণে ধমনী ছিঁড়ে গেলেও (spontaneous coronary artery dissection) হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।

লক্ষণ
চিকিৎসকেরা এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখতে পানঃ
বুকে তীক্ষ্ণ ব্যথা সৃষ্টি হওয়া।
শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া।
বুকে চাপ সৃষ্টি হওয়া।
শরীরের নিম্নাংশে বা বাহুতে ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।
অতিরিক্ত ঘাম ঝরতে থাকে এবং অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।
বুকে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হওয়া।
হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি পাওয়া।

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
যে সকল কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় সেগুলো হলোঃ
পুরুষদের ক্ষেত্রে যাদের বয়স ৪৫ বা এর বেশি এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে যাদের বয়স ৫৫ বা তার বেশি তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি থাকে।
সিগারেটের ধোঁয়া ও ধূমপানের কারণে।
উচ্চ রক্তচাপ বিশেষ করে ধূমপান, স্থূলতা ও ডায়াবেটিসের সাথে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
রক্তে কোলেস্টেরল বা ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে।
ডায়েবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে।
পরিবারের অন্য কারো পূর্বে হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকলে আপনার এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পাবে।
শারীরিক পরিশ্রম কম করলে।
মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকলে।

কার্ডিওমেট : এটি একটি Reversal diet ফরমূলায় প্রস্তুতকৃত। কার্ডিওমেট নিয়মিত সেবনের ফলে হার্টের ব্লকেজের রোগীদের Caronary Artery তে রক্তনালীর প্রাচীর প্রসারিত হয়।

ফলে Partial Blockage থাকলেও Blood Supply বেড়ে গিয়ে Cardiac tissue তে অক্সিজেনের আধিক্য ঘটে এবং Cardiac Pain দূরীভূত হয় এবং ক্রমান্বয়ে ব্লকেজ কমতে থাকে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।

এ চিকিৎসার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং স্বল্প খরচে এর ব্যয় নির্বাহ করা সম্ভব।

এঞ্জাইনা কি? এঞ্জাইনা ও হার্ট এ্যাটাকের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে?
এঞ্জাইনা ও হার্ট এ্যাটাক এক নয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্তের অভাবে বুকে বারবার ব্যথা হলে তাকে এঞ্জাইনা বলে। এই ব্যথা কাঁধ, পিঠ, বাহু, ঘাড় ও চোয়ালেও হতে পারে। ব্যথার সাথে বুকে চাপ অনুভূত হয়, তবে কিছুক্ষন বিশ্রাম নিলে ও ঔষধ খেলে এ ব্যথা ভাল হয়ে যায়।

হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসা নেওয়ার পর কী কী নিয়ম মেনে চলতে হবে?
একবার হার্ট অ্যাটাক হলে পরবর্তীতে এ রোগের ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত টেস্ট ও চেক-আপ করাতে হবে। একই সাথে ধূমপান পরিহার করতে হবে, খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আনতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রয়োজনীয় ঔষধ গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগ্রামেও অংশগ্রহণ করতে পারেন।

হার্ট অ্যাটাকের পর বুকে ব্যাথা হলে তা কি কোনো গুরুতর সমস্যার লক্ষণ?
একবার হার্ট অ্যাটাকের পর অনেক রোগীরই এঞ্জাইনা বা বুকে ব্যথা সৃষ্টি হয়। তবে এ ব্যথা ঔষধ খেলে বা বিশ্রাম নিলে কিছুক্ষণ পর ভাল হয়ে যায়। হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে এ ব্যথা আরও তীব্র হয়ে ওঠে এবং তা সহজে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয় না।

হেলথ টিপস্
নিম্নলিখিত উপায়ে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা সম্ভব-
ধূমপান পরিহার করুন।
কোলেস্টেরল, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এজন্য সর্বপ্রথম ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে ও খাদ্যাভাস পরিবর্তন করতে হবে।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

কার্ডিওমেট নিয়মিত সেবনের ফলে হার্টের ব্লকেজের রোগীদের Caronary Artery তে রক্তনালীর প্রাচীর প্রসারিত হয়।

ফলে Partial Blockage থাকলেও Blood Supply বেড়ে গিয়ে Cardiac tissue তে অক্সিজেনের আধিক্য ঘটে এবং Cardiac Pain দূরীভূত হয় এবং ক্রমান্বয়ে ব্লকেজ কমতে থাকে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।

ঔষধটির মূল্য : ৫৫0.00 টাকা

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন : +88 01762240650

 

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।


সুপার প্রোটিন :
প্রাত্যাহিক ক্ষয়িত শক্তি পূরণ করতে এবং দেহের মাংসপেশী, হাড় শক্তিশালী ও মজবুত করে গড়ে তুলতে একটি উৎকৃষ্টমানের সুষম পুষ্টি খাদ্য। এতে রয়েছে আইসোলেটড সয়া প্রোটিন, হোয়াইট ওটস, হোয়ে ও ইয়েস্ট কনসেন্ট্রেটেড, মাল্টোডেক্লক্সিন ও আরো কতিপয় উৎকৃষ্টমানের পুষ্টি খাদ্য উপাদান।

সুপার প্রোটিন দৈহিক স্বাস্থ্য বর্ধন, মাংসপেশী শক্তিশালী ও মজবুত এবং অতিরিক্ত উদ্যমশক্তির যোগান দিতে এক অদ্বিতীয় পুষ্টি খাদ্য। এছাড়াও দেহের বাড়িত মেদ বা চর্বি বৃদ্ধি প্রতিরোধ, হৃদরোগের ঝুঁকি পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে রাখে।

সেবন বিধি : ২৫ গ্রাম চূর্ণ প্রতিদিন ২বার।

ঔষধটির মূল্য : ১৫00.00 টাকা

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ১টা এবং দুপুর ৪টা থেকে রাত ৮টা, নামাজের সময় ব্যতীত)

হাকীম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

মুঠোফোন : +88 01762240650

বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply