উলট কম্বল সেবনের আশ্চর্য উপকারিতা

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস) : উলটকম্বল আমাদের আশেপাশেই থাকে। এ ভেষজের যে কতপ্রকার গুণ, তা কিন্তু সাধারণ্যে জানেন না। প্রাচীন গ্রন্থে এর গুণাগুণ বিস্তারিত পাওয়া যায়। ১৯৭২ সালে ইন্ডিয়ান মেডিকেল গ্যাজেটে শ্রী ভুবন মোহন সরকার সর্বপ্রথম ওলোট কম্বলের গুণাগুণ প্রকাশ করেন।

ওলট কম্বলের পাতা সবুজ, বীজ কালো, ফুল ডালিম ফুলের মতো।

ওলট কম্বল সেবনে রজঃ ও কষ্টরজ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এটি মহিলাদের এ রোগে  বিশেষ কার্যকরী।

ওলট কম্বল সেবনে অনিয়মিত ঋতুস্রাব ও বন্ধ্যাত্বরোধ করে।

কম ঋতুস্রাব ও অনিয়মিত ঋতুস্রাব রোগে ওলোট কম্বল পরীক্ষিত ঔষধ।

এর মূলের ছালের এক মধ্যে একপ্রকার আঠা জাতীয় রস রয়েছে, যা অত্যাধিক ক্রিয়াশীল। এর কাণ্ডের ছেঁচা রস স্নিগ্ধকারক ও গানোরিয়া রোগে উপকারী।

বিজ্ঞাপণ

ওলোটকম্বলের ক্ষীণমূল ১.৫ ভাগ গোলমরিচের সাথে পিষে পান করলে রজঃস্রাব পরিমিত হয় এবং গর্ভাশয়ের শক্তি বৃদ্ধি পায়।

কোষ্ঠকাঠিন্য, প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া, আমাশয় দূর করে।ৎ

পাতা ও কাণ্ডের রস গনোরিয়া ও ফোঁড়া’য় উপকারী।

জরায়ুর স্থানচ্যুতি ও প্রমেহে উপকারী।

ওলোট কম্বলের শিকড়ের রস ১ ড্রাম পরিমাণ ঋতুর একসপ্তাহ হতে ঋতুকাল পর্যন্ত গোল মরিচের সাথে ব্যবহার করলে বাধক রোগে আরাম বোধ হয়।

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
মুঠোফোন : ০১৭৪২০৫৭৮৫৪।
শে^তিরোগ, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

Loading

শেয়ার করুন